জেলা ও ক্লাব নিয়ে তাবিথের পরিকল্পনা

0

বাফুফের সহসভাপতি তাবিথ আউয়াল শুধু ন্যাশনাল টিমস কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যানই ছিলেন না । ছিলেন টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যানও। টেকনিক্যাল কমিটির অধীনে বেশ কিছু কাজ হয়েছে।

সারাদেশের ফুটবল অ্যাকাডেমিগুলো এখন বাফুফের তদারকিতে। প্রচুর কোচিং কোর্স হয়েছে, যা জন্ম দিয়েছে অসংখ্য লাইসেন্সধারী কোচ। আবারও স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে বাফুফের সহসভাপতি পদে নির্বাচন করছেন তাবিথ আউয়াল।

এই নির্বাচনকে ঘিরে ফুটবল উন্নয়নে আরো কিছু পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন সাবেক এই ফুটবলার। আর তা হলো, প্রতি জেলায় অন্ত:ত ৫০ জন করে লাইসেন্সধারী কোচ তৈরী করা। বাংলাদেশের কয়েকজন ফুটবলারকে অন্য দেশের লিগে খেলায় ব্যবস্থা করে দেয়া এবং ক্লাবগুলোকে ডিজিটাল মিডিয়াতে ব্যাপকহারে সম্পৃক্ত করা। এতে এক দিকে ক্লাবগুলো যেমন তাদের প্রচারণা চালাতে পারবে এই ডিজিটাল মিডিয়াতে, সেইসাথে তাদের তহবিলে যোগ হবে অর্থ।

উল্লেখ্য, সর্বশেষ দুই বছর আগে বাংলাদেশের গোলরক্ষক নুরুল করিম নেপাল লিগে খেলেছিলেন। আরো আগে করিম ও স্ট্রাইকার আসিফ নেপাল লিগে খেলেন। মামুনুল ভারতের আইসিএলের দল অ্যাথলেটিকো ডি কোলকাতায় খেলতে গেলেও তাকে খেলোয়াড় তালিকাকেই রাখেনি।

১৫/২০ বছর আগে বাংলাদেশি ফুটবলারদের নিয়মিত উপস্থিতি ছিল কোলকাতার লিগে। এখন কোলকাতার ক্লাবগুলো ডাকে না কোনো বাংলাদেশি ফুটবলারকে। অবশ্য ডেনমার্ক প্রবাসী জামাল ভূঁইয়াকে পেতে চেয়েছিল হায়দ্রবাদের একটি ক্লাব।

তাবিথরা ন্যাশনাল টিমস কমিটিতে আসার পর জাতীয় দল একটা সিস্টেমে এসেছে। প্রয়োজনে বাফুফেকে টাকা দিয়েছেন। অতীতে অর্থ সঙ্কটে জাতীয় দলের বিদেশের মাঠে খেলা অনিশ্চিত হয়ে যেত। ১৯৯৮ সালের ব্যাংকক এশিয়াডে যায়নি ফুটবল দল। তবে বর্তমান ন্যাশনাল টিমস কমিটি জাতীয় দলকে নিয়মিত শুধু দেশের বাইরেই পাঠায়নি, বরং বিদেশের মাটিতে জাতীয় দলের অনুশীলনের ব্যবস্থাও করেছে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.

WP2Social Auto Publish Powered By : XYZScripts.com